- হুমায়ূন আহমেদ
- মুহম্মদ জাফর ইকবাল
- রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
- বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়
- মোহাম্মদ নাজিম উদ্দিন
- হরিশংকর জলদাস
- শাহরিয়ার কবির
- সাদাত হোসাইন
- সৈয়দ শামসুল হক
- Sidney Sheldon
- Sir Henry Rider Haggard
- Stephen King
- অনীশ দাস অপু
- আকবর আলি খান
- আনিসুল হক
- আল মাহমুদ
- আলী রীয়াজ
- আসিফ নজরুল
- আসিফ মেহ্দী
- ইমদাদুল হক মিলন
- কাজী আনোয়ার হোসেন
- কিশোর পাশা ইমন
- দীপেন ভট্টাচার্য
- দীপু মাহমুদ
- রকিব হাসান
- শামসুদ্দীন নওয়াব
- মোশতাক আহমেদ
- মুনতাসীর মামুন
- মহাদেব সাহা
- মহিউদ্দিন আহমদ
- বাদল সৈয়দ
- See More…

বাংলা বানানের নিয়ম
300₹ Original price was: 300₹.255₹Current price is: 255₹.

সন্ধি-সমাস
60₹ Original price was: 60₹.51₹Current price is: 51₹.
বাগধারা-বাগবিধি
By:
Writer |
---|
Format |
Hardcover |
---|
Country |
বাংলাদেশ |
---|
60₹ Original price was: 60₹.51₹Current price is: 51₹.
Out of stock
- Cash on Delivery
- 7 Days Easy Return
- For Pre-order Books Need 15 to 45 Days to Deliver
- 100% Original
Related Products
শুদ্ধ বলা শুদ্ধ লেখা
বাঙলা বানান-রীতি
বাক্যতত্ত্ব
“বাগধারা-বাগবিধি “বইটির ভূমিকা:
বাগধারা ভাষার নিজস্ব সম্পদ। বাংলাভাষায় বাগধারা বা বাগবিধি বিশেষ স্থান দখল করে আছে। ব্যাপক অর্থে বলা যায়, ভাষা সৃষ্টির প্রারম্ভিক পর্যায় থেকেই এই বিশিষ্টার্থক শব্দের ব্যবহার ও প্রচলন ছিল; যদিও বর্তমানের মতাে তা এত সুসংহত ও সুবিন্যস্ত ছিল না। স্বাভাবিক বা আভিধানিক অর্থের বাইরে প্রসঙ্গাধীন বা বিশিষ্ট অর্থ প্রকাশে এসব বাগধারা বা বাগবিধির ব্যবহার অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। অথচ অনুশীলন-পুনর্নশীলন, চর্চা-পুনৰ্চর্চার অভাবে বাংলাভাষার অনেক বাগধারা আজ অবলুপ্তির দোরগােড়ায়। এসব বিবেচনাপ্রসূত বাগধারা গ্রন্থটি পাঠক মহলে সমাদৃত হলে আমাদের এ ক্ষুদ্র প্রচেষ্টা সার্থক হবে।
অযথা কলেবর বৃদ্ধি না করে বাগধারার গুরুত্বপূর্ণ বিষয় বইটিতে যথাযথ আলােচনা করা হয়েছে। বাগধারার সংজ্ঞার্থ নিরূপণ, বাগধারার ঐতিহাসিক পটভূমি, বাগধারার সঙ্গে সংশ্লিষ্ট বিষয়সমূহ, বাগধারার স্বরূপ ও প্রয়ােগ, বাগধারা ও বিশিষ্টার্থক শব্দের গঠন, বাগধারার প্রয়ােজনীয়তা প্রভৃতি বিষয় এখানে সুচারুরূপে আলােকপাত করা হয়েছে। সব শ্রেণীর শিক্ষার্থী যাতে সহজেই বাগধারা প্রয়ােগে সমর্থ হয় এ কারণে বাগধারা-বাগবিধির প্রয়ােগ দেখানাে হয়েছে আলাদা অংশে। বিরল কিছু বাগধারার প্রয়ােগ দেখানাে হয়েছে পৃথক অধ্যায়ে।
অল্প সময়ে বাগধারা-বাগবিধির মতাে একটি বিষয় গ্রন্থনা করতে গিয়ে বইটিতে দু-একটি ভুলভ্রান্তি থাকা অস্বাভাবিক কিছু নয়। এসব ছােট ছােট ভ্রান্তি পাঠক সহজভাবে নেবেন এবং তাদের সুপরামর্শ আগামীতে বইটির উৎকর্ষ দানে সহায়ক ভূমিকা পালন করবে বলে আমার বিশ্বাস।
পরিশেষে একটি কথা না বললেই নয়, যার পরামর্শ, উৎসাহ ও অনুপ্রেরণায় বাংলা ব্যাকরণের বিশাল কলেবর থেকে শুধু বাগধারা-বাগবিধি নিয়ে এমন একটি বই রচনা ও প্রকাশ সম্ভব হয়েছে তিনি হচ্ছেন প্রফেসর’স প্রকাশন-এর স্বত্বাধিকারী মােহাম্মদ জসিম উদ্দিন। গতানুগতিক ধারার বাইরে সম্পূর্ণ নতুন ধারায় এরূপ পূর্ণাঙ্গ বই রচনার ধারণা ও সুচিন্তিত পরামর্শ প্রদানের জন্য আমি তার প্রতি কৃতজ্ঞ।
বাগধারা ভাষার নিজস্ব সম্পদ। বাংলাভাষায় বাগধারা বা বাগবিধি বিশেষ স্থান দখল করে আছে। ব্যাপক অর্থে বলা যায়, ভাষা সৃষ্টির প্রারম্ভিক পর্যায় থেকেই এই বিশিষ্টার্থক শব্দের ব্যবহার ও প্রচলন ছিল; যদিও বর্তমানের মতাে তা এত সুসংহত ও সুবিন্যস্ত ছিল না। স্বাভাবিক বা আভিধানিক অর্থের বাইরে প্রসঙ্গাধীন বা বিশিষ্ট অর্থ প্রকাশে এসব বাগধারা বা বাগবিধির ব্যবহার অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। অথচ অনুশীলন-পুনর্নশীলন, চর্চা-পুনৰ্চর্চার অভাবে বাংলাভাষার অনেক বাগধারা আজ অবলুপ্তির দোরগােড়ায়। এসব বিবেচনাপ্রসূত বাগধারা গ্রন্থটি পাঠক মহলে সমাদৃত হলে আমাদের এ ক্ষুদ্র প্রচেষ্টা সার্থক হবে।
অযথা কলেবর বৃদ্ধি না করে বাগধারার গুরুত্বপূর্ণ বিষয় বইটিতে যথাযথ আলােচনা করা হয়েছে। বাগধারার সংজ্ঞার্থ নিরূপণ, বাগধারার ঐতিহাসিক পটভূমি, বাগধারার সঙ্গে সংশ্লিষ্ট বিষয়সমূহ, বাগধারার স্বরূপ ও প্রয়ােগ, বাগধারা ও বিশিষ্টার্থক শব্দের গঠন, বাগধারার প্রয়ােজনীয়তা প্রভৃতি বিষয় এখানে সুচারুরূপে আলােকপাত করা হয়েছে। সব শ্রেণীর শিক্ষার্থী যাতে সহজেই বাগধারা প্রয়ােগে সমর্থ হয় এ কারণে বাগধারা-বাগবিধির প্রয়ােগ দেখানাে হয়েছে আলাদা অংশে। বিরল কিছু বাগধারার প্রয়ােগ দেখানাে হয়েছে পৃথক অধ্যায়ে।
অল্প সময়ে বাগধারা-বাগবিধির মতাে একটি বিষয় গ্রন্থনা করতে গিয়ে বইটিতে দু-একটি ভুলভ্রান্তি থাকা অস্বাভাবিক কিছু নয়। এসব ছােট ছােট ভ্রান্তি পাঠক সহজভাবে নেবেন এবং তাদের সুপরামর্শ আগামীতে বইটির উৎকর্ষ দানে সহায়ক ভূমিকা পালন করবে বলে আমার বিশ্বাস।
পরিশেষে একটি কথা না বললেই নয়, যার পরামর্শ, উৎসাহ ও অনুপ্রেরণায় বাংলা ব্যাকরণের বিশাল কলেবর থেকে শুধু বাগধারা-বাগবিধি নিয়ে এমন একটি বই রচনা ও প্রকাশ সম্ভব হয়েছে তিনি হচ্ছেন প্রফেসর’স প্রকাশন-এর স্বত্বাধিকারী মােহাম্মদ জসিম উদ্দিন। গতানুগতিক ধারার বাইরে সম্পূর্ণ নতুন ধারায় এরূপ পূর্ণাঙ্গ বই রচনার ধারণা ও সুচিন্তিত পরামর্শ প্রদানের জন্য আমি তার প্রতি কৃতজ্ঞ।
Publisher | |
---|---|
ISBN |
9848524592 |
Genre | |
Pages |
102 |
Published |
13th Edition, 2020 |
Language |
বাংলা |
Country |
বাংলাদেশ |
Format |
Hardcover |
Writer |