“প্রেমাংশুর রক্ত চাই” বইটির সূচিপত্র:
হুলিয়া (আমি যখন বাড়িতে পৌছলুম তখন দুপুর) ৯
অশােক গাছের নিচে (কী আগুন খেলছে দুপুরে, আমি উবু হয়ে চোখ বুজে) ১২
মিউনিসিপ্যালিটির ট্রাক (মিউনিসিপ্যালিটির ভাঙা ট্রাকে শহরের সবকিছু,) ১৩
সবুজ কাক (কা কা করে ডাকে কালাে মেঘ) ১৫
জনাকীর্ণ মাঠে জিন্দাবাদ (বাসন্তী হলুদে হাঁটো, তাই বাস থেকে নেমে পড়ি নীল মেডিকেলে;) ১৬
চুক্তি (তােমার আমার ভালােবাসাবাসি চুক্তি) ১৭
জলের সংসার (জলে ভেসে একটি রূপার থালা এসে গেছে সােনার শহরে।) ১৮
যানবাহন নেই (কোনদিকে যাবে? দক্ষিণে জল, সমুদ্রে বসে আছি।) ২০
প্রেমাংশুর রক্ত চাই (নিষিদ্ধ ভুবনগুলি অতিক্রম করে গেলাে যারা) ২১
জালনােট (যেন বা ভিক্ষুক চাড়া আর যত সমপন্ন মানুষ সবাই জনক তার;) ২৪
একটি গৃহিণী গ্রাম, গ্রামবাসী (এই গ্রাম উঠে যাবে, সভ্যতার কুটিল কুৎসায়) ২৫
ভালােবাসার টাকা (একটি টাকা রেখে দিলুম কাল সকালে) ২৭
উন্নত হাত (আগুন লেগেছে রক্তে মাটির গ্লোবে,) ২৮
এক-একটি মানুষ (একটি মানুষকে দেখলাম সূর্যোদয়ের রঙিন প্রভাত) ২৯
অসমাপ্ত কবিতা (মাননীয় সভাপতি…।) ৩১
কংক্রিটের কোকিল (ডাকটিকিটের মতাে শহীদের রক্ত-কণা) ৩৬
ভালােবাসার পুরােনাে বর্গায় ( তেমন তীক্ষ্ণতা নেই, ভোতা তীর, যেন ঠাকুর্দার আমলের খড়গ) ৩৭
দৃশ্যে-গন্ধে-স্পর্শে-রক্তে-গানে (রাত্রি আমাকে বিপথ দেখালাে) ৩৮
নির্জন হীরা জ্বাললে (বিক্ষত হলে আঘাতে আঘাতে) ৩৯
শ্বেতাঙ্গের শরে বিদ্ধ (চোখেতে গভীর স্রোত, বিধ্বংসের নায়াগ্রা প্রপাত) ৪০
প্রতিদ্বন্দ্বী (ভালােবাসার কোমল হাত অনেকবার) ৪২
স্বদেশের মুখ শেফালি পাতায় (স্বপ্ন-জড়ানাে অবাক কণ্ঠে আঁধার) ৪৩
কলম (কনক, তােমাকে লেখার কলম) ৪৬
হিমাংশুর স্ত্রীকে (আমাকে বিশ্বাস নেই হিমাংশু, কোনাে কিছুতেই কোনাে কিছু না-পাওয়ার) ৪৭
যুদ্ধ (যুদ্ধ মানেই শত্রু শত্রু খেলা,) ৪৮
অর্জুনের রাজ্য (আমি কোনােদিন যুদ্ধ দেখি নি, শুনেছি বাবার মুখে) ৪৯
মানুষ (আমি হয়তাে মানুষ নই, মানুষগুলাে অন্যরকম,) ৫১
লজ্জা (আমি জানি, সে তার প্রতিকৃতি কোনােদিন ফটোতে দেখে নি,) ৫৩
অসভ্য শয়ন (তুমি এলেই দেখতে পেতে, শুয়ে-থাকাটাই ঘুম নয়,) ৫৪
ইনসমনিয়া (শুয়ে পড়াে অন্ধকার, অনেক তাে রাত হলাে) ৫৫
পুনরুদ্ধার (কালােবাজারি আর দুষ্কৃতকারী মানুষের খোঁজে) ৫৬